সোমবার, ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ০১:৩৭ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
আজ অবসরে যাবেন প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী সাতক্ষীরার কালিগঞ্জে বিশ্ব নদী দিবস পালন স্ত্রীকে নদীতে ফেলে হত্যার পর থানায় নিখোঁজ ডায়েরি ৩০ নভেম্বরের মধ্যে রিটার্ন দাখিল করতে হবে, আয় ৫ লাখের কম হলে ফরম ১ পাতার ভিসানীতি নির্বাচন ও গণতন্ত্রকে প্রভাবিত করতে পারবে না: ওবায়দুল কাদের ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে খালেদা জিয়াকে উন্নত চিকিৎসা দিতে বিদেশে পাঠান, সরকারকে মির্জা ফখরুল বিএনপি নেতা চাঁদের তিন বছর জেল রাজধানীর মহাখালীতে ট্রেনের ধাক্কায় ৩ শিশু নিহত কালিগঞ্জ নলতায় বিশাল জনসভায় বক্তব্য রাখেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান (এমপি) শ্যামনগরে কার্বন ফুট প্রিন্ট কমাতে যুবদের বিক্ষোভ
জরুরী নোটিশঃ
Wellcome to our website...

জাতীয়  ১৩ ঘণ্টা পর ধর্মঘট প্রত্যাহার করলেন লাইটার শ্রমিকরা

রিপোর্টারের নামঃ / ২৫৭ টাইম ভিউ
আপডেটঃ শনিবার, ১২ নভেম্বর, ২০২২, ১২:১৭ অপরাহ্ন

   

পাঁচ দফা দাবি মেনে নেওয়ায় ধর্মঘট প্রত্যাহার করেছেন চট্টগ্রাম বন্দরের লাইটার জাহাজের শ্রমিকরা। শুক্রবার (১১ নভেম্বর) বন্দরের চেয়ারম্যানের সভাকক্ষে আয়োজিত এক বৈঠকে শ্রমিকদের দাবি মেনে নেওয়া হয়। এরপর ধর্মঘট প্রত্যাহারের ঘোষণা আসে।
বাংলাদেশ লাইটারেজ শ্রমিক ফেডারেশনের সহ-সভাপতি নবী আলম সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে জাগো নিউজকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার উচ্ছেদ করা চায়নিজ ঘাট পুনরায় স্থাপন এবং চরপাড়া ঘাটের ইজারা বাতিলের সিদ্ধান্তের প্রেক্ষিতে আমাদের ধর্মঘট আপাতত প্রত্যাহার করা হয়েছে। এখন থেকে লাইটারেজ জাহাজগুলো যেকোনো স্থানে অবস্থান করতে পারবেন। চরপাড়া ঘাট ও চায়নিজ ঘাট ব্যবহারে শ্রমিকদের কোনো টোল দেওয়া লাগবে না।
নবী আলম আরও বলেন, সভায় শ্রমিকদের ওপর হামলাকারীদের বিরুদ্ধে আইনগত পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়টিও মেনে নেওয়া হয়। আর চরপাড়া ঘাটের ইজারা বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়। ইজারা বাতিল একটি প্রক্রিয়া। এটি বাতিল না হওয়া পর্যন্ত ইজারাদারদের টোল না নেওয়ার জন্য সভা থেকে বলে দেওয়া হয়েছে। এখন লাইটার শ্রমিকদের ঘাট পারাপারে কোনো টোল দিতে হবে না।
এর আগে বন্দরের চরপাড়া শ্রমিকদের মারধর ও লাঞ্ছিতের প্রতিবাদে চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যানের অপসারণসহ পাঁচ দফা দাবিতে শুক্রবার সকাল ৬টা থেকে পাঁচ দফা দাবিতে ধর্মঘট শুরু করেন লাইটারেজ জাহাজের শ্রমিকরা।
এতে বন্দরের বহিঃনোঙ্গর থেকে সারাদেশে আমদানি পণ্য পরিবহন কার্যক্রম বন্ধ হয়ে যায়। যেসব জাহাজ পণ্যবোঝাই করে গন্তব্যে ছেড়ে যাওয়ার কথা ছিল, তা অলস বসে থাকে। আবার কর্ণফুলী নদীর বেসরকারি ঘাটগুলোতেও লাইটারেজ থেকে পণ্য খালাস বন্ধ করে দেন নৌযান শ্রমিকরা। তবে জ্বালানি পরিবহন ধর্মঘটের বাইরে রাখা হয়।
শ্রমিকদের পাঁচ দফা দাবিগুলো হলো- চট্টগ্রাম বন্দর চেয়ারম্যানের অপসারণ, পতেঙ্গা থানার ওসির অপসারণ, চরপাড়া ঘাটের ইজারা বাতিল, সাঙ্গু নদীর মুখ খনন এবং লোড ও খালি লাইটার জাহাজ বহিঃনোঙ্গরে সার্ভে করা।


এই বিভাগের আরো খবর