• সারাদেশ

    সখীপুরে জমজ দুইবোন গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছে

      মোঃআঃহামিদ(মুকুল),স্টাফ রিপোর্টার ঃ ১ ডিসেম্বর ২০২২ , ৩:৪৬:২১ প্রিন্ট সংস্করণ

    টাঙ্গাইলের সখীপুরে শিক্ষক দম্পতির মেয়ে যমজ দুই বোন যারীন তাসনিম ও যাহরা তাসনিম এস এস সি পরীক্ষায় গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছে।

    তারা বিএএফ শাহীন স্কুল এন্ড কলেজ পাহাড়কাঞ্চনপুর বিজ্ঞান বিভাগ থেকে মোট ১৩০০ নম্বরের মধ্যে যারীন তাসনিম ১২৩৯ নম্বর এবং যাহরা তাসনিম ১২২৯ নম্বর পেয়ে এই সাফল্য অর্জন করেছে।

    যমজ দুই বোনের বাবা মুহাম্মদ আবু জুয়েল সবুজ সূর্য তরুণ শিক্ষাঙ্গন আবাসিক স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক এবং তাদের মা চায়না আক্তার শোলাপ্রতিমা দাখিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত। তাদের বাড়ি উপজেলা কচুয়া গ্রামে।

    যারীন তাসনিম ও যাহরা তাসনিম ২০১৬ সালে পিএসসি পরীক্ষায় সূর্য তরুণ শিক্ষাঙ্গন আবাসিক স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি ও ২০১৯ সালে জেএসসি পরীক্ষায় সূর্য তরুণ শিক্ষাঙ্গন আবাসিক স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে। জেএসসিতে উপজেলায় যারীন তাসনিম ১ম ও যাহরা তাসনিম ৩য় স্থান অধিকার করেছিল।

    তাদের বাবা মুহাম্মদ আবু জুয়েল সবুজ বলেন, আমরা দুজনেই শিক্ষকতা পেশায় থাকার কারণে বেশি সময় ব্যস্ততায় থাকতে হয়। সন্তানদের পর্যাপ্ত সময় দিতে পারিনি কিন্তু তারা পড়াশোনার বিষয়ে খুবই মনোযোগী ছিল। তাদের আগ্রহ দেখে মনে হতো তারা ভাল রেজাল্ট করবে।

    যারীন তাসনিম বলেন, আমাদের ভালো ফলাফলে বাবা-মার পাশাপাশি শিক্ষকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। আমরা সময়কে মূল্যায়ন করে রুটিন মাফিক পড়াশোনা করেছি । আমরা দুজনেই প্রশাসনিক কর্মকর্তা হতে চাই।

    যাহরা তাসনিম বলেন, ভালো ফলাফলে করতে হলে পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই। আমরা স্কুলে কোন পড়া জমিয়ে রাখতাম না প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করার চেষ্টা করতাম।

    পাহাড়কাঞ্চনপুর বিএএফ শাহীন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ গ্রুপ ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, নবম শ্রেণি হতে দু’বোন ভালো ফলাফল করে আসছে। ওরা খুবই সুশৃঙ্খল। পড়াশোনায় বেশ মনোযোগী। তাদের এই অর্জনে আমরা আনন্দিত। তাদের সার্বিক সফলতা কামনা করছি।

    মোঃআঃহামিদ(মুকুল),স্টাফ রিপোর্টার ঃ

    টাঙ্গাইলের সখীপুরে শিক্ষক দম্পতির মেয়ে যমজ দুই বোন যারীন তাসনিম ও যাহরা তাসনিম এস এস সি পরীক্ষায় গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়েছে।

    তারা বিএএফ শাহীন স্কুল এন্ড কলেজ পাহাড়কাঞ্চনপুর বিজ্ঞান বিভাগ থেকে মোট ১৩০০ নম্বরের মধ্যে যারীন তাসনিম ১২৩৯ নম্বর এবং যাহরা তাসনিম ১২২৯ নম্বর পেয়ে এই সাফল্য অর্জন করেছে।

    যমজ দুই বোনের বাবা মুহাম্মদ আবু জুয়েল সবুজ সূর্য তরুণ শিক্ষাঙ্গন আবাসিক স্কুল এন্ড কলেজের সহকারী শিক্ষক এবং তাদের মা চায়না আক্তার শোলাপ্রতিমা দাখিল মাদ্রাসার সহকারী শিক্ষক পদে কর্মরত। তাদের বাড়ি উপজেলা কচুয়া গ্রামে।

    যারীন তাসনিম ও যাহরা তাসনিম ২০১৬ সালে পিএসসি পরীক্ষায় সূর্য তরুণ শিক্ষাঙ্গন আবাসিক স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি ও ২০১৯ সালে জেএসসি পরীক্ষায় সূর্য তরুণ শিক্ষাঙ্গন আবাসিক স্কুল এন্ড কলেজ থেকে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়েছে। জেএসসিতে উপজেলায় যারীন তাসনিম ১ম ও যাহরা তাসনিম ৩য় স্থান অধিকার করেছিল।

    তাদের বাবা মুহাম্মদ আবু জুয়েল সবুজ বলেন, আমরা দুজনেই শিক্ষকতা পেশায় থাকার কারণে বেশি সময় ব্যস্ততায় থাকতে হয়। সন্তানদের পর্যাপ্ত সময় দিতে পারিনি কিন্তু তারা পড়াশোনার বিষয়ে খুবই মনোযোগী ছিল। তাদের আগ্রহ দেখে মনে হতো তারা ভাল রেজাল্ট করবে।

    যারীন তাসনিম বলেন, আমাদের ভালো ফলাফলে বাবা-মার পাশাপাশি শিক্ষকদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। আমরা সময়কে মূল্যায়ন করে রুটিন মাফিক পড়াশোনা করেছি । আমরা দুজনেই প্রশাসনিক কর্মকর্তা হতে চাই।

    যাহরা তাসনিম বলেন, ভালো ফলাফলে করতে হলে পড়াশোনার কোনো বিকল্প নেই। আমরা স্কুলে কোন পড়া জমিয়ে রাখতাম না প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন শেষ করার চেষ্টা করতাম।

    পাহাড়কাঞ্চনপুর বিএএফ শাহীন স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ গ্রুপ ক্যাপ্টেন সালাউদ্দিন আহমেদ বলেন, নবম শ্রেণি হতে দু’বোন ভালো ফলাফল করে আসছে। ওরা খুবই সুশৃঙ্খল। পড়াশোনায় বেশ মনোযোগী। তাদের এই অর্জনে আমরা আনন্দিত। তাদের সার্বিক সফলতা কামনা করছি।

    আরও খবর

    Sponsered content